1. www.rohimali2019@gmail.com : Abdur Rohim : Abdur Rohim
  2. alauddinmondol45@gmail.com : Alauddin Mondol : Alauddin Mondol
  3. dainiksonarbangla24@gmail.com : Hafiz Rahman : Hafizur Rahman
  4. msalimreza4u@gmail.com : Salim Reza : Salim Reza
  5. admin@sonarbangla24.com : sayem :
  6. allbanglanewspaperlive@gmail.com : Shipon Ahmed : Shipon Ahmed
শুন্য থেকে কোটিপতি হেলথ কেয়ার হসপিটালের মালিক ফিরোজ  - সোনার বাংলা ২৪
২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| শুক্রবার| রাত ২:০৫|

শুন্য থেকে কোটিপতি হেলথ কেয়ার হসপিটালের মালিক ফিরোজ 

সংবাদদাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"square_fit":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

মোঃ কাইয়ুম মাহমুদ সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গায় অন্যর টাকা আত্নসাৎ করে শুন্য থেকে কোটিপতি বনে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে সলঙ্গার হেলথ কেয়ার হসপিটালের মালিক ফিরোজ আহমাদের বিরুদ্ধে৷

ফিরোজ আহমেদ তাড়াশ থানার সরাপপুর বোয়ালিয়া গ্রামের হযরত আলীর ছেলে৷

ফিরোজের বাবা ছিলেন একজন দিনমজুর৷মাটি কেটে চালাতেন সংসার৷ ফিরোজ অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে তাড়াশের মাধাইনগর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করেন৷

পরে বগুড়া সাইক মেডিকেল ইন্সটিউট এ ডি এম এফ কোর্স করেন৷পড়াশোনায় ভালো হওয়ার পারিবারিক ভাবে দেখে নিজের বোনের সাথে একযুগ আগে বিয়ে দেন মা জেনারেল হাসপাতালের মালিক নুরুল ইসলাম৷

বিয়ের পর তার হাসপাতালের দ্বায়িত্ব দেন ফিরোজ কে৷এতে ফিরোজ আলাদিনের চেরাগ হাতে পান৷হাসপাতালে শুরু করেন লুটপাট৷২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত নানা অনিয়ম লুটপাট শেষে নিজেই একটি হাসপাতালের মালিক বনে যান ফিরোজ ৷

লুটপাটের টাকায় নিজ নামে প্রতিষ্ঠা করে হেলথকেয়ার হসপিটাল৷হাসপাতাল৷ হাসপাতাল খুলেই মেতে ওঠেন নারকীয় যজ্ঞে৷ভুল রিপোর্ট প্রদান,পরিক্ষা না করেই নিজেদের ইচ্ছামত করে বানান যে কোন প্যাথলজীর রিপোর্ট,হাসপাতালে রোগী এলেই ডাক্তার না থাকলেও নার্স,আয়া দিয়ে করাতেন সিজার৷

এতে অনেকেরই বাচ্চা মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে৷বাচ্চা মারা গেলেই অদৃশ্য একটি ছায়া শেল্টার দিতেন ফিরোজ কে৷মূহুর্তেই যত সামান্য টাকা দিয়ে করে দিতেন মিমাংসা৷

এভাবে ফিরোজ হয়ে ওঠেন আরো বেপোরোয়া৷রোগী চিকিৎসা নিতে এলেই ইচ্ছামত বসাতে থাকেন মোটা অংকের বিল৷এতে রোগীর পরিবার হিমশিম খেলেও টাকা দিয়েই বাচ্চা ও রোগীদের নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না৷এতে কসাই নামেও পরচিতি পায় ফিরোজ ৷

নিজের নামের সামনে ডাক্তার লেখার কোন অধিকার নেই,তার পরেও ডাক্তার লাগিয়ে বনে গেছেন বড় ডাক্তারের সারিতে৷তার রয়েছে বিশাল এক মার্কেটিং টিম৷যারা রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে আসলেই পান মোটা অঙ্কের টাকা৷এভাবেই ফিরোজ হাসানের ব্যাবসার রমরমা অবস্থা৷

এ বিষয়ে মা জেনারেল হাসপাতালের মালিক নুরুল ইসলাম জানান ফিরোজ আমার হাসপাতালের দ্বায়িত থাকা অবস্থায় আমার হাসপাতালে চালিয়েছে লুটপাট বোনের স্বামী বিধায় কিছু বলা হয় নি৷আমার টাকায় হাসপাতাল দিয়ে এখন তার কর্মকান্ড সত্যিই নেক্কার জনক৷

এ বিষয়ে হেলথ কেয়ার হাসপাতালের মালিক ফিরোজ হাসান কোন কথা বলতে চান না৷

ডি এম এফ কোর্স করে ডাক্তার লিখতে পারবেন কি না এ বিষয়ে জানতে সিরাজগঞ্জ সিভিল সার্জন ডাঃ রাম প্রদ রায় কে একাধিক বার কল দিলেও ফোন রিসিভ করেন নি৷

 

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

রবিসোমমঙ্গলবুবৃহশুক্রশনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০ 

অভিনন্দন বার্তা

[এই সাইটের যাবতীয় কন্টেন্ট অনুমতিবিহীন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ]

Copyright © 2024, Sonar Bangla 24