1. www.rohimali2019@gmail.com : Abdur Rohim : Abdur Rohim
  2. alauddinmondol45@gmail.com : Alauddin Mondol : Alauddin Mondol
  3. dainiksonarbangla24@gmail.com : Hafiz Rahman : Hafizur Rahman
  4. msalimreza4u@gmail.com : Salim Reza : Salim Reza
  5. admin@sonarbangla24.com : sayem :
  6. allbanglanewspaperlive@gmail.com : Shipon Ahmed : Shipon Ahmed
আওয়ামী লীগের ইতিহাস: বাংলাদেশের ইতিহাস - সোনার বাংলা ২৪
২৬শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বর্ষাকাল| বুধবার| দুপুর ২:৩১|
সর্বশেষ সংবাদ :
ট্রায়ালের নামে মোটরসাইকেল নিয়ে  উধাও ক্রেতা, দিশাহারা বিক্রেতা  কারা’গার থেকে পালি’য়েও রক্ষা হলো না ৪ ফাঁ’সির আসা’মির চিলির বিপক্ষে স্বপ্নভঙ্গের সেই মাঠেই আর্জেন্টিনার প্রতিশোধ শপথ নিলেন রাজশাহীর ২৪ উপজেলা চেয়ারম্যান গোদাগাড়ীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী পুলিশ সদস্যের এক ছেলে নিহত পুঠিয়ায় অবৈধভাবে পুকুর সংস্কারের নামে মাটি বিক্রি বন্ধে ইউএনও’র অভিযান শিশুশ্রম নিরসন বিষয়ক কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী রাজশাহীতে গৃহবধূকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট পাবনার দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল ২৯ জুন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদের  নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহন 

আওয়ামী লীগের ইতিহাস: বাংলাদেশের ইতিহাস

সংবাদদাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৮ জুন, ২০২৪

সোনার বাংলা ২৪: বাংলাদেশের অভ্যুদয়, বাংলাদেশের বিকাশ এবং আজকে বাংলাদেশের অবস্থান সবই হলো আওয়ামী লীগের অবদান। কাজেই আওয়ামী লীগের ইতিহাস আর বাংলাদেশের ইতিহাস শেষ পর্যন্ত এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং আগামী ২৩ জুন ‘প্লাটিনাম জয়ন্তী’ পালন করতে যাচ্ছে দেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম রাজনৈতিক এই সংগঠনটি। এই উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক দিন ক্ষণগুলো ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে

ইতিহাসের রূপরেখা

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠন। আহবায়ক- নঈমউদ্দিন আহমদ। স্থান-ফজলুল হক হল।

১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে প্রথম ধর্মঘট। শেখ মুজিবুর রহমানসহ তৎকালীন ছাত্রনেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার। ১৯৪৮ সালের ১৯ মার্চ পূর্ব বাংলা সফরে এসে জিন্নাহর “উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা। এই ঘোষণার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ।

১৯৪৯: টাঙ্গাইল উপনির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী শামসুল হকের জয় লাভ। মুসলিম লীগে ভাঙনের সূত্রপাত। ১৯৪৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে নেতৃত্বদানের অভিযোগে শেখ মুজিবুর রহমানসহ কয়েকজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার।

১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন ঢাকার কেএম দাশ লেনে অবস্থিত হুমায়ূন সাহেবের বাসভবন রোজ গার্ডেনে মুসলিম লীগ কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত। ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ নামে পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দলের আত্মপ্রকাশ। প্রথম সভাপতি মওলানা ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক ও যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান।

১৯৪৯ সালে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া সংবিধানের ‘মূলনীতি’ বিরোধী আন্দোলন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর উদ্যোগে ১৯৫১ সালে নিখিল পাকিস্তান জিন্নাহ আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা। সভাপতি মানকি শরীফের পীর এবং সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক ওসমানী।

১৯৫১ সালের ১১ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের বিশেষ কাউন্সিল অনুষ্ঠিত’।

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন; কারাবন্দি শেখ মুজিবের নির্দেশনা। বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের সিদ্ধান্তে ছাত্রদের ১৪৪ ধারা ভঙ্গ। রফিক, শফিক, বরকত, সালাম, জব্বার প্রমুখ পুলিশের গুলিতে শহিদ।

১৯৫২ সালের ২৬ এপ্রিল বামপন্থি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন গঠিত। ১৯৫২ সালের ডিসেম্বরে লাহোরে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ ও পশ্চিম পাকিস্তানভিত্তিক জিন্নাহ আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিনিধিদের যৌথ সম্মেলন। সম্মেলনে শর্তসাপেক্ষে দুই দল একীভূত হয়ে নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়।’

১৯৫৩ সালে কমিউনিস্ট ও বামপন্থিদের উদ্যোগে গঠিত হয় গণতন্ত্রী দল। ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।

১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠন। আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২১-দফা প্রণয়ন। নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়। ৩ এপ্রিল আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ। ১৫ মে আওয়ামী লীগসহ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা সম্প্রসারিত। আদমজীতে দাঙ্গার অজুহাতে ৩০ মে ৯২(ক) ধারা জারি এবং যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত। তীব্র দমননীতি।

১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকার সদরঘাটের রূপমহল সিনেমা হলে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত। যওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত। এই কাউন্সিলে ‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দিয়ে অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের আত্মপ্রকাশ

১৯৫৬ সালের ৬ সেপ্টৌষর পূর্ব বাংলায় আতাউর রহমান খানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভা গঠন। ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের কেন্দ্রে সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও রিপাবলিকান পার্টিং কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন।

১৯৫৭ সালের ৭-৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারীতে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের বিশেষ কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসন ও পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে দলে প্রকাশ্য মতবিরোন। কাগমারী সম্মেলনের পর ১৯৫৭ সালের মার্চ মাসে মওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমানের নিকট পদত্যাগপত্র পাঠান। অন্যদিকে ১৯৫৭ সালের ১৩ ও ১৪ জুন ঢাকার শাবিস্তান হলে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল আহবান করা হয়। এই কাউন্সিলে ভাসানীর পদত্যাগপত্র নিয়ে আলোচনা হয়, কিন্তু গৃহীত হয় না। দল থেকে পদত্যাগ করলেও কাউন্সিল ভাসানীকেই সভাপতি করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।

১৯৫৭ সালের ২৫-২৬ জুলাই অনুষ্ঠিত গণতান্ত্রিক কনভেনশনে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) গঠন।

১৯৫৭ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানে মার্শাল ল’ আছি। রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ। শেখ মুজিবসহ নেতৃবৃন্দ গ্রেফতার। ২৭ অক্টোবর জেনারেল ইস্কান্দার মির্জার অপসারণ, জেনারেল আইউব খানের ক্ষমতা দখল।

১৯৫৯ সালের ৭ ডিসেম্বর শেখ মুজিবের মুক্তিলাভ। গোপনে সহকর্মীদের কাছে, স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা প্রকাশ করেন শেখ মুজিব।

ষাটের দশকের শুরুতেই বাংলাদেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে ছাত্রলীগ নেতাদের গোপন নিউক্লিয়াস গঠন। শেখ মুজিবের অনুমোদন।

১৯৬১ রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকী পালনে সংস্কৃতিকর্মী ও বুদ্ধিজীবীদের উদ্যোগ রবীন্দ্রসংগীত প্রয়ারে সরকারের নিষেধাজ্ঞা। প্রতিবাদ-প্রতিরোধ।

১৯৬২ সালে ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নের নেতৃত্বে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন। সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি। সামরিক শাসন নিখিল। ১৯৬২ সালের ৪ অক্টোবর অভিন্ন ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’- এনডিএফ নামে একটি ঐঐকাবদ্ধ জোট গড়ে তোলে।

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের রাজধানী বৈরুতে সোহরাওয়ার্থীর আকস্মিক মৃত্যুর পর এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। ১৯৬৪ সালের ২৫ ও ২৬ জানুয়ারি দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে অনুষ্ঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভা। এই সভায় দল পুনরুজ্জীবনের সিদ্ধান্ত। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে মোড় পরিবর্তন।

১৯৬৪ সালের ৬ ও ৭ মার্চ ঢাকার হোটেল ইডেন প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিশ ও শেখ মুজিবুর রহমান যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে বহাল।

১৯৬৪ সালে শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট-বিরোধী আন্দোলন। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। দাঙ্গার বিরুদ্ধে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ব্যাপক গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়। ইত্তেফাকে প্রকাশিত ১৬ জানুয়ারি ১৯৬৬ ‘পূর্ব পাকিস্তান রুথিয়া দাঁড়াও’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ এবং দাঙ্গা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে একই শিরোনামে

একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়- যা সে সময় পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে ব্যাপক মানবিক আবেদন সৃষ্টি করে।

১৯৬৪ সালে বুনিয়াদি গণতন্ত্রের নামে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি বা সম্মিলিত বিরোধী দল- ‘কপ’ গঠন। আইউব খানের বিরুদ্ধে মহম্মদ আলী জিন্নাহর বোন ফাতেমা জিন্নাহকে ‘কপ’-এর প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নদান। এই পরোক্ষ নির্বাচনে ফাতেমা জিন্নাহর পরাজয়। সর্বজনীন ভোটাধিকারের দাবি জোরদার।

১৯৬৪ সালের ৫ জুন আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান ‘দুই অর্থনীতি’ তত্ত্বের আলোকে ১১-দফা প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ১১-দফা দাবি কার্যত ভবিষ্যৎ ৬-দফা দাবিরই ভিত্তি রচনা করে।

১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধ। পূর্ববাংলা পশ্চিমাঞ্চল থেকে বিচ্ছিন্ন।

১৯৬৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির মুক্তি সনদ ৬-দফা কর্মসূচি উত্থাপন করেন।’

১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ হোটেল ইডেনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগ কাউন্সিল ৬-দফা অনুমোদন করে। শেখ মুজিবুর রহমানকে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তাজউদ্দিন আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন। নেতৃত্ব নির্বাচন। সারা বাংলায় শেখ মুজিবের ঝটিকা সফর। গ্রেফতার, মুক্তি আবার গ্রেফতার।

১৯৬৬ সালের ৮ মে আইউব সরকার শেখ মুজিবুর রহমানকে জামিন অযোগ্য নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করে। একই সঙ্গে গ্রেফতার করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহমদসহ বিপুল সংখ্যক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে। ৭ মে থেকে ১০ মে-র মধ্যে সারাদেশের সাড়ে ৩ হাজার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। ইতোমধ্যে ওয়ার্কিং কমিটির পূর্ব নির্ধারিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬-দফা দাবিতে আওয়ামী লীগ দেশব্যাপী হরতাল আহবান করে। সর্বাত্মক হরতালে রাজধানীসহ সারাদেশ অচল হয়ে পড়ে। পাশব হিংস্রতা নিয়ে পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। হরতালে ঢাকার রাজপথ শ্রমিক-জনতার রক্তে রঞ্জিত হয়। শ্রমিক মনু মিয়াসহ কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়।

১৯৬৬ সালের ৭ জুনের হরতালের পর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে বহুমুখী আক্রমণ ও ষড়যন্ত্র চালাতে থাকে। ১৩ জুনের মধ্যে আওয়ামী লীগের তৃতীয় সারির নেতারাও গ্রেফতার হয়ে যান। ৬-দফার সমর্থক দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে ১৫ আগস্ট গ্রেফতার করা হয়। ১৬ আগস্ট ইত্তেফাক নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।’

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

রবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্রশনি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০ 

অভিনন্দন বার্তা

[এই সাইটের যাবতীয় কন্টেন্ট অনুমতিবিহীন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ]

Copyright © 2024, Sonar Bangla 24