1. www.rohimali2019@gmail.com : Abdur Rohim : Abdur Rohim
  2. alauddinmondol45@gmail.com : Alauddin Mondol : Alauddin Mondol
  3. dainiksonarbangla24@gmail.com : Hafiz Rahman : Hafizur Rahman
  4. msalimreza4u@gmail.com : Salim Reza : Salim Reza
  5. admin@sonarbangla24.com : sayem :
  6. allbanglanewspaperlive@gmail.com : Shipon Ahmed : Shipon Ahmed
কে সত্য বলছে? আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি' - সোনার বাংলা ২৪
৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| বিকাল ৪:৩২|

কে সত্য বলছে? আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি’

সংবাদদাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বিএনএম-এ যোগ দেয়ার খবর রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এ নিয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মেজর হাফিজ উদ্দিন। তিনি বিষয়টিকে মিথ্যা দাবি করে বলেছেন, এই ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি অত্যন্ত নোংরা। দেশে কোনো গণতন্ত্র নেই। এখানে নানা ধরনের কলাকৌশল করা হয়। যে দলই ক্ষমতায় থাকে তারা প্রতিপক্ষকে নানাভাবে নির্যাতন করে। সেখান থেকে কিছু লোক বাগিয়ে এনে নিজের দলে কিংবা অন্যদলে সন্নিবেশ করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চায়। তবে সাকিব আল হাসান যে তার কাছে গিয়েছেন সেটি তিনি অস্বীকার করেননি।

অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানান, সাকিব আওয়ামী লীগের টিকিটে মাগুরা থেকে ইলেকশন (নির্বাচন’) করেছে, জয় লাভ করেছে। পার্টির কাছে নমিনেশন (মনোনয়ন) চাওয়ার সময় সে পার্টির সদস্য। তার আগে তো সাকিব আমাদের পার্টির কেউ ছিল না। নমিনেশন যখন নেয় তখন তাকে তো প্রাইমারি সদস্য পদ নিতে হয়। সে শর্ত পূরণ করা দরকার সেটা সে করেছে। সেভাবেই আমরা মনোনয়ন দিয়েছি। সে এমপি হয়েছে নির্বাচনে। আমি এই বিষয়ে আর কিছু জানি না। একই সঙ্গে পার্টির সরকারের সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন তিনি।

তবে এই দুই বক্তব্যের বাইরে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলার সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরী। তিনি দাবি করেছেন, দ্বাদশ নির্বাচনের আগে সাকিব আল হাসান বিএনপিতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন; কিন্তু তাকে বিএনপিতে নেওয়া হয়নি।’

নিপুণ রায় বলেন, সাকিব আল হাসানের বিএনএমে যোগ দেওয়ার ইস্যুটি পরিষ্কার করেছেন মেজর (অব.) হাফিজ। বিএনএমের যিনি সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাকে নিয়ে সাকিব আল হাসান গিয়েছিলেন মেজর হাফিজের কাছে। তাছাড়া অনেকভাবে প্রস্তাব দিয়েছিলেন সেটিও নাকচ করে দিয়েছেন মেজর হাফিজ।

এরকম বাস্তবতায় ত্রিমূখী বক্তব্যে অনেকের প্রশ্ন কে আসলে সত্য বলছে? আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? এই প্রশ্নটি এখন সামনে এসেছে। তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, মেজর হাফিজ শেষ পর্যন্ত ফেঁসে যাচ্ছেন। মেজর হাফিজ শেষ পর্যন্ত বিএনএম-এ যোগ না দিলেও তিনি যে এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত ছিলেন বা চেষ্টা করেছেন সেটা সুস্পষ্ট। কারণ নির্বাচনের আগে আগে তিনি প্রকাশ্যে সংবাদ সন্মেলন করে তারেকের নেতৃত্বের সমালোচনা করেছিলেন। বিএনপির নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন।’

শুধু মেজর হাফিজ নয়, নির্বাচনের আগে বিএনপির একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতা অন্য দলে যোগ দিয়েছেন। অনেকে চেষ্টা করছেন। যেমন বিএনপির নেতা শমসের মবিন, তৈমুর আলম খন্দকার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ মো. আবু জাফর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। সুতরাং এদের মতোই মেজর হাফিজও যে এরকম প্রচেষ্টা চালিয়েছেন সেটা বলাই বাহুল্য। গণমাধ্যমে আসা স্থির চিত্রই তা প্রমাণ করে বলে মনে করছেন অনেকে।’

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ

বৈশাখী অফার

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

রবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্রশনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১ 

অভিনন্দন বার্তা

[এই সাইটের যাবতীয় কন্টেন্ট অনুমতিবিহীন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ]

Copyright © 2024, Sonar Bangla 24