1. www.rohimali2019@gmail.com : Abdur Rohim : Abdur Rohim
  2. alauddinmondol45@gmail.com : Alauddin Mondol : Alauddin Mondol
  3. dainiksonarbangla24@gmail.com : Hafiz Rahman : Hafizur Rahman
  4. msalimreza4u@gmail.com : Salim Reza : Salim Reza
  5. admin@sonarbangla24.com : sayem :
  6. allbanglanewspaperlive@gmail.com : Shipon Ahmed : Shipon Ahmed
বাঘার সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ - সোনার বাংলা ২৪
২৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ১৪ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| রবিবার| রাত ৪:২৬|
সর্বশেষ সংবাদ :
খুলনায় জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির তথ্য অধিকার দিবস পালিত স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতিকে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ রাজশাহীতে সৎ ভাইয়ের বউকে ধর্ষণ-র‌্যাবের জালে আসামি আরিফ আটক সেই হারানো তুমি নওগাঁয় আম গাছ কেটে ফেলার প্রতিবাদে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন ট্রলার ডুবে নিহত হানিফের পরিবারের পাশে মোজাম্বিক আস্করিয়া মানবিক ফাউন্ডেশন বাঁশখালীতে শারদীয় দূর্গোৎসব উদযাপন উপলক্ষে ইউনিয়ন দায়িত্বশীলদের নিয়ে প্রস্তুতিমূলক সভা রাজশাহী প্রেসক্লাবের সদস্য ফরম সংগ্রহ-জমা দানের তারিখ ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বর্ধিত রাউজানে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর হজরত মুহাম্মাদ (স:) কটুক্তির প্রতিবাদে এনায়েতপুরে বিক্ষোভ মিছিল

বাঘার সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ

সংবাদদাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ম্যানেজিং কমিটির সাথে সমন্বয় হীনতা ও একক সিদ্ধান্ত বলবৎ রেখে প্রাতিষ্ঠানিক কার্য সম্পাদনের অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও এফডিয়ার, সঞ্চয় তহবিল, টিউশন ফি, অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রতিষ্ঠানের নবায়ন না থাকা, পাঠদানে অনিয়মসহ ম্যানেজিং কমিটির মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যালয় পরিচালনা না করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যসহ ৫জনের স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগে প্রধান শিক্ষকসহ শুন্যপদে নিয়োগের আবেদন করা হয়েছে।

অভিযোগ করা হয়, বিদায়ী প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব, অবসর ভাতা উত্তোলন ও কল্যাণ ফান্ডের টাকা উত্তোলনের জন্য বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির কাছ থেকে কোন স্বাক্ষর গ্রহন করেননি। এছাড়াও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সেলিম উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, বিদ্যালয়টির বিভিন্ন খাতের টাকা বিদ্যালয় ফান্ডে জমা না দিয়ে এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়।

জানা গেছে, বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যান। পরে ১ জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব গ্রহন করেন বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালনকালে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির সাথে কোন আলোচনা না করেই তার একক সিদ্ধান্তে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন।

এ বিষয়ে আব্দুর রহমান সরকার বিএম কলেজের অধ্যক্ষ সামরুল ইসলাম জানান, সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্পর্কে লোক মুখে শোনা যাচ্ছে নানান অভিযোগের কথা। সম্প্রতি ম্যানেজিং কমিটির অনুমতি না নিয়ে অপরিকল্পিত ভাবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয় সংস্করণের উদ্দেশ্যে কক্ষ গুলো ভাঙ্গায় ব্যাপক অসুবিধায় পড়েছে শিক্ষার্থীরা। এ নিয়ে অভিভাবক মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য মানিকুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থীদের পাঠদানের বিকল্প ব্যাবস্থা না করে ঘর ভাঙ্গায় ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ঘর ভাঙ্গায় নেওয়া হয়নি কমিটির অনুমতিও। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে এলাকাজুড়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় পরিচালনার জন্য সঞ্চয় একাউন্ট এবং এফডিয়ার বাধ্যতা মূলক হলেও দুই ব্যাংক একাউন্টে কোন অর্থ নেই। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির ভবন সংস্কার বাবদ সরকারী ভাবে ১২ লক্ষ টাকা অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। আধাপাকা ঘরের ছাউনির পুরাতন টিন ও অসবাব পত্র খুলে একক সিদ্ধান্তে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজের অনুমতি দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। শূন্য পদে নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে মিটিং ডেকেও অজুহাত দেখিয়ে উপস্থিত হননি।

অভিযোগ অস্বিকার করে বিদায়ী প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব বলেন, তার বিদায় অনুষ্ঠানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও সভাপতি সহ শিক্ষক- শিক্ষার্শীরা উপস্থিত ছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে সবকিছু বুঝে দিয়েছেন। এছাড়াও বর্তমান সভাপতি তার বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক ছিলেন। পরে তার সময়েই সভাপতি হয়েছেন। তাই তার জানার বাইরে কিছু আছে বলে মনে হয়না।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান দাবি করেছেন, ঘর ভাঙ্গার বিষয়ে ১৬ মে একটি মিটিং করেছি। সভাপতি উপস্থিত হয়েও তিনি সহ ২জন অভিভাবক সদস্য রেজুলেশন খাতায় স্বাক্ষর করেননি। সংখ্যা গরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন। হিসাব সংক্রান্ত বিষয়ে বলেন, তার দায়িত্ব পালনকালে এমন কোন অর্থ আদায় হয়নি, যা আত্মসাৎ করেছেন। আগের প্রধান শিক্ষককের দায়িত্ব পালনকালে কি হয়েছে আর কি হয়নি, সেই দায়ভার আমার নয়। প্রধান শিক্ষক অবসরে যাওয়ার আগে থেকেই বর্তমান সভাপতি দায়িত্ব পালন করছেন। সে সময় এসব বিষয় আলোচনায় আসেনি!

মিটিং এ উপস্থিত থাকা শিক্ষক প্রতিনিধিদের কাছে জানতে চাইলে তারা রেজুলেশনের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেনি।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আ. ফ. ম. হাসান বলেন, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ পাওয়ার পর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান কে বিধি মোতাবেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছি।

বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তরিকুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

রবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্রশনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০ 

অভিনন্দন বার্তা

[এই সাইটের যাবতীয় কন্টেন্ট অনুমতিবিহীন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ]

Copyright © 2024, Sonar Bangla 24