1. www.rohimali2019@gmail.com : Abdur Rohim : Abdur Rohim
  2. alauddinmondol45@gmail.com : Alauddin Mondol : Alauddin Mondol
  3. dainiksonarbangla24@gmail.com : Hafiz Rahman : Hafizur Rahman
  4. msalimreza4u@gmail.com : Salim Reza : Salim Reza
  5. admin@sonarbangla24.com : sayem :
  6. allbanglanewspaperlive@gmail.com : Shipon Ahmed : Shipon Ahmed
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ঘুষ ও সংযোগ বাণিজ্যের অভিযোগ - সোনার বাংলা ২৪
৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| রবিবার| রাত ১১:৩৭|
সর্বশেষ সংবাদ :
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ঘুষ ও সংযোগ বাণিজ্যের অভিযোগ জমকালো আয়োজনে খুলনাতে ভিভোর ফ্লাগশিপ শোরুম উদ্বোধন মান্দায় স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা নাটমুড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অপসারণ চেয়ে শিক্ষার্থী-অভিভাবকের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন  দুর্গাপূজা উৎসব শেষ মুহূর্তে চলছে সাজসজ্জা কঠোর নিরাপত্তায় প্রশাসন কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য নষ্ট করতেছে পূরানো জিও টিউব ও জিও ব্যাগ দিঘলিয়ার বারাকপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত রাজশাহী’র চারঘাট সীমান্ত হতে ভারতীয় ফেনসিডিল আটক

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ঘুষ ও সংযোগ বাণিজ্যের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ঘুষ ও সংযোগ বাণিজ্যের অভিযোগ।
ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এ যোগদান করেন ৩০ শে মার্চ ২০২৪ ইং তারিখ।
তার পূর্বে তিনি কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি এর জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি তে কর্মরত থাকা অবস্থায় নানা অনিয়ম দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ অনেক আছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু একটি তথ্য
১/ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি গুলোতে মিনি ঠিকাদার এর মাধ্যমে নতুন লাইন নির্মাণ এবং পুরাতন লাইন সংস্কার করা হয় করা হয়। ঠিকাদার প্রতিমাসে সমিতি কর্তৃক টেন্ডার এ সিডিউল ক্রয় করে ওয়ার্ক অর্ডারের মাধ্যমে কাজ করে থাকেন । প্রত্যেকটা ওয়ার্ক অর্ডারের বর্ণনা অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন হলে বিল সাবমিট করেন। উক্ত বিল যাচাই-বাছাই শেষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে চেক ইস্যু হয় উক্ত চেক পেতে হলে প্রত্যেক ঠিকাদার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার কে এক লক্ষ করে টাকা দিতে হতো। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ আসার পূর্বে ২০২৩ সালে রমজান মাসে ঈদের পূর্ব মুহূর্তে টাকার জন্য চেক আটকে দেন তখন ঠিকাদার অনেক দৌড়াদৌড়ি করে সমস্যার সমাধান না করতে পেরে কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সদর দপ্তরে মসজিদের ইমাম সাহেবের শরণাপন্ন হয় এবং ইমাম সাহেবকে নামাজের পরে ঠিকাদারদের জন্য দোয়া করতে বলেন যেন এই জুলুম ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার জেনারেল ম্যানেজারের কাছ থেকে আল্লাহর রহমতে উসিলায় উনারা মুক্তি পান। ঠিকাদারদের অনুরোধে ইমাম সাহেব দোয়া করেন হে আল্লাহ আপনি ঠিকাদার ভাইদের প্রতি সহায় হোন তাদের বিলের একটা ফয়সালা করে দেন এজন্য ইমাম সাহেবকেও বদলি করা হয়।

পরবর্তীতে ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার বদলি হয়ে কেরানীগঞ্জ চলে আসলে ইমাম সাহেব বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত আবেদন করেন যাহা সারা বাংলাদেশে অনেকেই দেখেছেন এবং এ ব্যাপারে অনেকেই জানেন।

ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর হাত থেকে কৃষক পর্যন্ত রেহাই পায়নি।
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলা জাইকা ইউনিয়নের নানশ্রী মৌজার ভুক্তভোগী কৃষক মোঃ বাচ্চু মিয়া ২০২৩ সালের দুইশত কানি ফসলি জমিতে সেচের জন্য একটি গভীর নলকূপ স্থাপন করেন এবং ঐ বছর ১২ ই ডিসেম্বর উক্ত সেচের জন্য নতুন সংযোগের আবেদন করেন। উক্ত শেষ সংযোগ দীর্ঘদিন বিভিন্ন পায়তারা করে ঘুরাছিলেন ডিজিএম আখতারুজ্জামান ও জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার। ডিজিএম আখতারুজ্জামান পঁচিশ হাজার টাকার বিনিময়ে ভুক্তভোগী কৃষক বাচ্চু মিয়ার ফাইল সদর দপ্তরের জিএম এর কাছে পাঠান জিএম জুলফিকার ৩০ হাজার টাকা দাবি করলে বাচ্চু মিয়া তা দিতে নারাজ কারণ তিনি ধাপে ধাপে এত টাকা দিয়ে সংযোগ নিতে পারবেন না বলে জানান তখন জিএম জুলফিকার ক্ষিপ্ত হয়ে সেচ কমিটির সার্টিফিকেট ফাইল থেকে খুলে ফাইল ফেরত দেন এতে গ্রামের প্রায় ২০০ কানি ফসলের জমি পতিত পড়ে যাই এবং বাচ্চু মিয়ার নলকূপ স্থাপনের ২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়। তবু কি কৃষক বাচ্চু মিয়া দীর্ঘদিন জি এম জুলফিকারের পিছনে ঘুরে সংযোগ না পেয়ে জানুয়ারি মাসের ২৯ তারিখ নিজে বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়ান আদালত ১ এ একটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ৭ তারিখ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন যাহা দৈনিক মানবজমিন পত্রিকাসহ আরো কিছু লোকাল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এতে জিএম জুলফিকার চাপের মূখে পড়েন।

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর এজিএম অর্থ রাজস্ব আব্দুল্লাহ আল মাসুদ( নসরুল হামিদ বিপুর ভাগিনা) এর মাধ্যমে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহিন আহমেদ ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সাথে যোগাযোগ করেন এবং মোটা অংকের ঘুষের বিনিময়ে কিশোরগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে ৩০ শে মার্চ ২০২৪ সালে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে যোগদান করেন।

কেরানীগঞ্জে যোগদানের পর তিনি আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেন কারণ স্বয়ং বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ও কেরানীগঞ্জের প্রভাবশালী নেতা শাহিনা আহমেদ এখন তাহার হাতের মুঠোয় যত্রতত্র গ্রাহকের সাথে অন্যায় ও অবিচার শুরু করেন। কেউ কিছু বললে তিনি সরাসরি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর দোহাই দেন বলেন মন্ত্রী মহোদয় আমাকে কেরানীগঞ্জের দায়িত্ব দিয়েছেন এবং সাবেক ডিবি প্রধান হারুনুর রশিদের ভয় দেখান।
তিনি বলেন কিশোরগঞ্জে থাকার সময় প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট সহ হারুন সাহেবের অনেক কাজ করে দিয়েছি তার সাথে আমার অনেক জানাশোনা আছে আমার সাথে কেউ টক্কর দিতে আসবেন না আমি কেরানীগঞ্জে এমনি এমনি আসিনি।

এ বছর ১১ই জুন কেরানীগঞ্জ কোনাখলা এলাকায় ভূক্তভোগী শতাধিক গ্রাহক বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি ও ঘুষের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন যাহা বিভিন্ন পত্রিকায় ও প্লোবাল টিভিতে প্রকাশিত হয়েছে।

কেরানীগঞ্জে এসেও তিনি ঠিকাদারের সাথে কিশোরগঞ্জের মত আচরণ করতে শুরু করেন। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর ঠিকাদারগণ টাকা দিতে না রাজি হয় তাহাদের চেক আটকে দেন। সামনে ঈদ থাকায় কর্মচারী বিদায় দিতে হবে এমন পরিস্থিতিতে কিছু কিছু ঠিকাদার প্রতি ওর কোয়ার্টারে ৫০০০০ করে টাকা দেন বাকিরা টাকা দিতে না পারায় ঈদের ছুটির আগের দিন শেষ কার্য দিবসে তাদেরকে চেক দেওয়া হয় এতে করে ভুক্তভোগী কিছু ঠিকাদার চেক ব্যাংকে জমা দিয়ে টাকা উত্তোলন করতে পারেনি তার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের ঈদ অনেক কষ্টে কাটিয়েছেন।

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর এক ঠিকাদারের সাথে জিএম জুলফিকার এর নির্দেশে অফিসের কিছু কর্মচারী কোন ইসু্ ছাড়াই আক্রমণাত্মক ভূমিকা পালন করেন একপর্যায়ে তার গায়ে হাত দেন। পরে সকল ঠিকাদার বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় একটি চিঠি দায়ের করেন এবং ৪ জুলাই কেরানীগঞ্জে কদমতলী এলাকায় ঢাকা জেলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন বিভিন্ন মিডিয়ায় ও সংবাদ পত্রে প্রকাশিত হয়েছে। এবং ৯ জুলাই ২০২৪ বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর মিনি ঠিকাদার সমিতির পেডে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ঠিকাদার কর্তৃক লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ব্যবস্থা নিতে গিয়ে ব্যর্থ হন কারণ বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর দোহাই দিয়ে তৎকালীন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহিন আহমেদ মীমাংসার জন্য ঠিকাদারকে জরুরী তলব করেন। ঠিকাদারগণ মীমাংসা করতে অস্বীকৃতি জানালে হুমকি-ধমকি দিয়ে জোরপূর্বক মীমাংসা করে লিখিত প্রত্যাহার করতে বাধ্য করেন।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ঠিকাদারী লাইসেন্স প্রতি বছর নবায়ন করতে হয় কিন্তু বর্তমান জিএম ইন্জিনিয়ার জুলফিকার ঘুষের টাকার জন্য কোন ঠিকাদারের লাইসেন্স নবায়ন করছেন না। এতে ঠিকাদারগণ হতাশার মধ্যে আছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ঠিকাদার বলেন
আমাদের লাইসেন্স নবায়ন না হলে আগামী মাসে আমরা কেউ সিডিউল ক্রয় করতে পারবো না এতে আমরা ক্ষতির সম্মুখীন হব এবং গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়বে আমরা এর প্রতিকার চাই।
পূর্ববর্তী জেনারেল ম্যানেজারের অনুমোদন দেওয়া ফাইলগুলো তিনি আবার রিভাইস করে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে সংযোগ দিচ্ছেন। কেউ টাকা দিতে না চাইলে বিভিন্ন সমস্যা দেখিয়ে ঘুরাচ্ছেন যারা টাকা দিচ্ছেন নিয়ম ভেঙ্গে সংযোগ দিয়ে দিচ্ছেন।

সম্প্রতি কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় জিয়ানগর এলাকায় ২৫০ কিলোওয়াট এর একটি শিল্প সংযোগ সোলার প্যানেল ছাড়া দিয়েছেন তদন্ত করলে পাওয়া যাবে।
ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকায় কোথাও প্রিপেইড মিটারের জামানত প্রয়োজন নেই নারায়ণগঞ্জ ঢাকা পবিস ১, ঢাকা ৩ ও গাজীপুরসহ অন্যান্য সমিতিতে প্রিপেইড মিটারের জন্য কোন জামানত নেওয়া হয় না কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার ১ ফেইজ সাধারণ মিটারের জন্য ১২০০ থেকে ৮৪০০ পর্যন্ত জামানত নিয়ে থাকেন।
তাহার বিরুদ্ধে আরো অনেক অভিযোগ আছে কিন্তু অনেক সাধারণ গ্রাহক ভয়ে মুখ খুলতে রাজি নন।

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার তেঘরিয়া ইউনিয়নে এমইপি কোম্পানি ২ খুঁটি ৩৩ কেভি লাইন সরানোর টাকা জমা দিলে তিনি অতিরক্ত টাকা নিয়ে আরো ১ খুঁটি বেশি লাইনের কাজ করে দেন।

সম্প্রতি ঝিলমিল আবাসন প্রকল্পের পাশে এক গ্রাহকের কাছ থেকে ১৭ লক্ষ টাকা নিয়ে ৩৩ কেবি লাইন ছড়িয়ে দেন যাহা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের কোন অনুমোদন নেই। তিনি শুধু কারিগরি মতামত নিয়ে নিজে অনুমোদন দিয়ে আনুমানিক একটি টাকা জমা দেন বাকি টাকা নিজে আত্মসাৎ করেন।

শুধু তাই নয় নিজের দপ্তরেও তিনি বৈষম্য তৈরি করে রেখেছেন উনার পছন্দের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী কে সুবিধা দিচ্ছেন বাকিদেরকে কোণঠাসা করে রাখছেন।
কিছু কিছু কর্মচারী এবং সুপারভাইজার এর কাছ থেকে মাসিক একটা চুক্তি করে টাকা নিচ্ছেন জেনারেল ম্যানেজার জুলফিকার। তাহার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারছেন না। এবং কিছু কিছু লোকাল লোক অনায়াসে তাহার রুমে ঢুকে ঘুষের বিনিময়ে নিয়ম বহির্ভূত সুবিধা ভোগ করছেন এবং সংযোগ বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। জেনারেল ম্যানেজার এর রুমের সামনে এবং রেস্ট হাউজের সামনের সিসি ক্যামেরা চেক করলে দেখা যাবে একই ব্যক্তি একাধিকবার তাহার অফিস রুমে এবং রেস্ট হাউসে যখন তখন ঢুকে তাহার সাথে ঘুষ লেনদেন করছেন।

আমরা কেরানীগঞ্জের বিদ্যুৎ প্রত্যাশী ও ব্যবহারকারী সাধারণ গ্রাহকগণ এই দুর্নীতিবাজ ঘুষখোর জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার এর অপসারণ চাই।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

রবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্রশনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১ 

অভিনন্দন বার্তা

[এই সাইটের যাবতীয় কন্টেন্ট অনুমতিবিহীন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ]

Copyright © 2024, Sonar Bangla 24